নাজিমখান নামটি নাজিম উদ্দিন পাঠানের নামে নামকরন করা হয়। নাজিম উদ্দিন পাঠান বাদশা জাহাঙ্গীরের অনুগত সৈনিক ছিলেন। শাহাজাদা খসরু সিংহাসনের লোভে বাবার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলে ক্লান্ত নাজিম উদ্দিন পাঠান এক পর্যায়ে অত্র এলাকার জমিদার জমির উদ্দিন মুন্সীর আশ্রয় লাভ করেন। বীরত্ব, বুদ্ধিমত্তা, সততার দ্বারা পরবর্তীতে এলাকার লোকজনের মন জয় করেন। তার সার্বিক তত্ত্বাবধানে হয়বত পাঠান, তৈয়ব পাঠান, ফুল পাঠান, মনিডাকুয়া প্রমুখ বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের সহযোগীতায় মনারকুঠি,সোনালুরকুঠি শ্বেতদানব মুক্ত হয়। তাঁর বীরত্বপূর্ণ কার্যকলাপ ও সাহসিকতার জন্য দত্ত মশাই, কাজী কুতুবউদ্দিন, দলদলিয়া দরবেশ সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের ইচ্ছায় নাজিমখান নামকরন করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস